সংগৃহিত
পরিবেশ

পাহাড়-পর্বত রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, পাহাড় সুস্থ থাকলে পৃথিবী সুস্থ থাকবে, তাই পাহাড় পর্বতকে ভালো রাখতে বিশ্ববাসীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

তিনি বলেন, হিন্দুকুশ হিমালয় পর্বতমালা জলবায়ু পরিবর্তনের গ্রাউন্ড জিরো। যদি বুঝতে চান যে পৃথিবীতে কী ঘটতে চলেছে, দেখতে হবে আজ হিমালয়ে কী ঘটছে। এটি কেবল পাহাড় নয়, সুপেয় পানির উৎস। হিমালয়ের সমস্ত হিমবাহ গলে গেলে আমরা কী করব? সুপেয় পানি না থাকলে বাংলাদেশের মানুষ বাঁচবে কী করে? তাই পাহাড় রক্ষায় বৈশ্বিক নেতৃত্বকে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস অব্যাহত রাখতে হবে।

বুধবার (২২ মে) নেপালের কাঠমান্ডুর চন্দ্রগিরি হিল রিসোর্টে অনুষ্ঠানরত ইন্টারন্যাশনাল এক্সপার্ট ডায়লগ অন মাউন্টেইন, পিপল অ্যান্ড ক্লাইমেটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, কার্বন নিঃসরণ বন্ধ না করলে, অভিযোজন এবং প্রশমন ব্যবস্থার ক্ষেত্রে আমরা যা কিছু করার চেষ্টা করি, তা যথেষ্ট হবে না। অভিযোজন এবং স্থিতিস্থাপকতার সীমা রয়েছে। বাংলাদেশ এবং নেপালের মতো দেশ আগামীকাল নেটজিরো অর্জন করলেও বৈশ্বিক নির্গমনে কোনো পার্থক্য করবে না কারণ জি২০ দেশগুলো বিশ্বব্যাপী নির্গমনের ৮১ শতাংশের জন্য দায়ী।

মন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনে বাংলাদেশ প্রচুর ব্যয় করছে। উন্নত দেশগুলো জীবাশ্ম জ্বালানিতে বছরে সাত ট্রিলিয়ন ডলার ভর্তুকি দিতে পারে, কিন্তু জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনাগুলোতে অর্থায়ন করে না। এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড বন্ধ করতে হবে। আমাদের এখন দ্রুত পদক্ষেপ দরকার, এটা পৃথিবীর সমস্যা। বিশ্ব নেতাদের সদিচ্ছা প্রকাশ করতে হবে।

সাবের চৌধুরী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমূদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে গেলে বাংলাদেশে লাখ লাখ বাস্তুচ্যুত হবে। লবণাক্ততার অনুপ্রবেশ আমাদের উৎপাদনশীলতাকে প্রভাবিত করছে। বাংলাদেশের উত্তরে হিমবাহ গলছে এবং দক্ষিণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। আমরা খরা, বন্যাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের সব নেতিবাচক প্রভাব অনুভব করছে।

এবি/এইচএন

Copyright © Amarbangla
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

মুগ্ধ ও স্নিগ্ধ একই ব্যক্তি নন, বলছে ফ্যাক্ট চেক

গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরা আজমপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গুলিবিদ...

ধুমধামে পেঙ্গুইন মিকির জন্মবার্ষিকী উদযাপন

যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের পিটসবার্গ চিড়িয়াখানায় বসবাস করে মিকি...

দেশের ৬১ শতাংশ মানুষ চান আগামী এক বছরের মধ্যে নির্বাচন হোক

দেশের ৬১ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ আগামী এক বছরের মধ্যে...

কুমিল্লায় যুদ্ধসমাধিতে ২৩ জাপানি সেনার দেহাবশেষ মিলেছে

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি (যুদ্ধসমাধি) থেকে ২৪ জন জাপানি...

নায়িকা পরীমনির প্রথম স্বামী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত

ঢাকাই ছবির আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনির প্রথম স্বামী ইসমাইল হোসেন জমাদ্দার (৪০)...

গাজায় নিহত আরো ১২০, প্রাণহানি বেড়ে ৪৪ হাজার ২০০

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ৪৮ ঘণ্টায় আরো...

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলি ছোড়া সেই তৌহিদুল গ্রেফতার

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে চট্টগ্রামে শিক্ষার্থীদের ওপর...

ফার্মগেটের মার্কেন্টাইল ব্যাংকের আগুন নিয়ন্ত্রণে

রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় মার্কেন্টাইল ব্যাংকে লাগা...

এখনো পলাতক পুলিশ সদস্যদের বেতন-ভাতা বন্ধ

৫ আগস্টের পর থেকে এখন পর্যন্ত যে পুলিশ সদস্যরা কর্...

শাটল বাস চালু করলো ঢাবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রথমবারের মতো শাটল বা...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
খেলা