নিজস্ব প্রতিবেদক: বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলছেন, মানুষের প্রতিকার চাওয়ার কোনও জায়গা নেই। বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলেন। নির্বাচন কমিশন প্রধানমন্ত্রীর ভাষায় কথা বলে। পুলিশ যুবলীগ-ছাত্রলীগের ভাষায় কথা বলে। তাহলে মানুষ যাবে কোথায়?
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মৎস্যজীবী দল আয়োজিত স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা করেন।
রিজভী বলেন, দেশটা দাবদাহে জ্বলে-পুড়ে ছারখার হয়ে যাচ্ছে। এ জন্য দায়ী সরকার। এটি সরকারের ভুল নীতির জন্য। সরকার তথাকথিত উন্নয়ন দেখানোর জন্য প্রকৃতির শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ করে দিয়েছে কৃত্রিমভাবে। একটি দেশের বন-বাগান উজাড় করে, তথাকথিত উন্নয়নের নামে গাছপালা কেটে, এক বিষাক্ত নগরে পরিণত করেছে সরকার।
তিনি বলেন, সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে, দেশ তাদের বাপ দাদার সম্পত্তি। আর বাদ বাকি মানুষ বাংলাদেশের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। ওরা যেভাবে বলবে, সেভাবেই চলবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম ভূঁইয়া, সহ-অর্থনৈতিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নাদিম চৌধুরী, জাসাসের সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন, যুবদলের সহ-সভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সভাপতি ইমতিয়াজ বকুল, যুবদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত প্রমুখ।
এবি/এইচএন